দ্রুত বীর্যপাত সমাধান



মানসিক উত্কণ্ঠা, দুঃশ্চিন্তা, ডায়াবেটিসসহ বেশ কিছু রোগের কারণে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানসিক অস্থিরতা, দুঃশ্চিন্তা বা কখনও কখনও বিয়ের প্রথম দিকে হতে পারে। গবেষণায় দেখা যায় মানুষের মস্তিষ্কে বিশেষ এক ধরণের রিসেপ্টর আছে যাকে বলা হয় সেরাটোজেনিক রিসেপ্টর বা 5, HT রিসেপ্টর। জন্মগতভাবে এই রিসেপ্টর কম থাকলে বা কোন কারণে এর কার্যকারিতা কমে গেলে এ ধরণের সমস্যা বা রোগ দেখা দিতে পারে। চিকিত্সা বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয় দ্রুত বীর্যপাত, প্রিমেচিওর ইজাকুলেশন বা সংক্ষেপে রেপিড ইজাকুলেশন বা পি.ই.বলে।

এবার আসুন দেখি সেক্সটাইম বাড়ানোর নিয়ম



গবেষণায় এটা প্রমাণীত হয়েছে যে এটা প্রাথমিকভাবে এক ধরণের নিউরো-বায়োলজিক্যাল অসুস্থতা, যা পরবর্তিতে সাইকোলজিক্যাল বা সাইকে সোসাল বিপত্তি ঘটায়। ইন্টা বা ইনটারপারসোনাল ও কৃষ্টিগত ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে রেপিড ইজাকুলেশনকে পি.ই. বলা হয়। সাধারণভাবে এটা মনে করা হয় যে বয়স বাড়ার সাথে সাথে ইজাকুলেশন টাইম বাড়ে এটা স্বাভাবিক পুরুষের ক্ষেত্রে সত্য কিন্তু যারা পি.ই. তে ভুগছেন তাদের বেলায় নয়।

দ্রুত বীর্যপাত রোগের চিকিত্সার ক্ষেত্রে একই সাথে সাইকোথেরাপি এবং ওষুধ প্রয়োগের ক্ষেত্রে তিন ধরণের স্ট্রেটেজি গ্রহণ করা হয়। প্রথমত: প্রতিদিন ওষুধ প্রয়োগ, দ্বিতীয়ত: যখন প্রয়োজন তখন ওষুধ প্রয়োগ এবং তৃতীয়ত: ট্রপিক্যাল এনেসথেটিক ওষুধ প্রয়োগ। ওষুধ প্রয়োগ করে এক্ষেত্রে বেশ সুফল পাওয়া যায়। সাইকোজেনিক ইস্পোটেন্সি সাধারণত দুঃশ্চিন্তা,মানসিক অবসাদ, ধর্মীয় অনুশসান, সেক্স ফোবিয়া, পারভারসন বা অতীতের বেদনা দায়ক স্মৃতির কারণে হতে পারে।
সিলডানাফিল গ্রুপের ওষুধ এই সব রোগীদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করলে ভাল ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও এসব রোগীদেরকে সাইকোথেরাপি দেয়া প্রয়োজন। সাইকোজেনিক ছাড়াও নিউরোজেনিক, ভাসকুলোজেনিক ও হরমোনাল টাইপের ইরেক্টাইল ডিসফাংশন দেখা যায়।
tadalnafil কিনতে ট্যাবলেট প্রতি খরচ পড়বে আপনার ৮২ টাকা।
আর sildenafil যেটি viagra বা Cialis নামে পরিচিত সেটি কিনতে ট্যাবলেট প্রতি খরচ হবে আপনার ৫২ টাকা।
এই দুটি ওষুধ সেবনে আপনার লিঙ্গ অনেকক্ষণ শক্ত ও দৃঢ় থাকবে। আপনি অনেকবার যৌনকাজ করতে পারবেন।
আমার মতে tadalnafil অনেক ভাল, কারণ এর সাইড এফেক্ট নাই বললেই চলে, এমন ৩ দিন পর একটি করে খেতে হয়। দেশী গুলোর সাইড এফেক্ট বেশি হওয়াতে আপনি অর্ডার করে কিনলেই ভাল হবে।

দ্রুত বীর্যপাত রোগের প্রকারভেদ অনুযায়ী চিকিত্সার তারতম্য রয়েছে। যখন সব ধরণের ওষুধ প্রয়োগের পরও কার্যকর ফল পাওয়া যায় না সে ক্ষেত্রে শল্য চিকিত্সকের প্রয়োজন হয়। তবে পুরুষত্বহীনতা দেখা দিলে হতাশ হবার কিছু নেই অধিআংশ ক্ষেত্রে উপযুক্ত চিকিত্সায় আরোগ্য লাভ করা যায়।

Share on Google Plus

About Daktar Bari

    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments:

Post a Comment