
তিন দশক ধরে পানির তলায় থাকার পর উঠে এল শহরটি। জায়গাটি হল আর্জেন্টিনার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এপিসুন নামের একটি শহর। শহর উঠে আসার সঙ্গে উঠে এল পুরনো সব স্মৃতি। সেই পুরনো স্মৃতি ঘেঁটে দেখলেন কয়েকজন মানুষ। ভেসে যাওয়া বাড়ির সামনে এসে মনে করার চেষ্টা করলেন নিজের ছেলেবেলার ছবিগুলি। কেউ কেউ খোঁজার চেষ্টা করলেন নিজের ঘর-বাড়ি।শহরটি একটি ছোট লেকের ধারে অবস্থিত ছিল। যেখানে প্রায় দেড় হাজার মানুষ বসবাস করত। ছুটি কাটাতে বহু ট্যুরিস্ট যেত ওই শহরে। লেকের পানি ছিল সমুদ্রের পানির থেকেও বেশি নোনতা। শহরটিতে লেকই ছিল সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। কথিত আছে একজন বিশিষ্ট মানুষের চোখের পানি দিয়ে তৈরি হয়েছিল লেকটি। ইহুদি সম্প্রদায়ের মানুষ এই শহরে আসতেন কেবলমাত্র এই লেকের জন্য। অতি নোনতা পানিতে সাঁতার কাটার ফলে তাদের ইসরাইলের ‘ডেড সি’-এর কথা মনে পড়ে যেত। শহরটিতে ছিল লজ, হোটেল এবং গেস্টহাউস।কিন্তু ১৯৮৫ সালের ১০ নভেম্বর ভারী বৃষ্টির পর পানির তলায় চলে যায় শহরটি। বহু মানুষ পালিয়ে যায় শহর থেকে। তার কয়েকদিনের মধ্যেই ৩৩ ফুট পানির নিচে চলে যায় শহরটি। শহরটিকে আবার নতুনভাবে গড়া না হলেও এটা যে নিঃসন্দেহে একটি দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠবে এমনটাই অনুমান সকলের। এই জেগে ওঠা শহরের একমাত্র বাসিন্দা হলেন ৮২ বছর বয়সী পাবলো নোভাক। তিনি বলেন, ‘আমি এখানে খুব খুশি
0 comments:
Post a Comment